সর্বশেষ সংবাদ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ উদ্দিন-কে লাঞ্ছনাকারী আসামী স্থানীয় যুবলীগ নেতা আসাদ আজ ১৮ জানুয়ারী দুপুর ৩ টা নাগাদ নগরীর মেহেরচন্ডী থেকে গ্রেফতার করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবদক: গত ২৫ জানুয়ারী বেলা ১১ টায় রাজশাহী নগরীর মেহেরচন্ডী দায়রাপাক এলাকায় চাঁদা না দেওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা ও তার সন্তানকে মারধরের ঘটনা ঘটে। উল্লেখ্য বছরখানেক পূর্বে মুক্তিযোদ্ধা একেএম ওয়াহেদ উদ্দিন (৬৩) মেহেরচন্ডী দায়রাপাক এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা রাসেল নামে এক ব্যক্তির মায়ের কাছ থেকে একটি জমি ক্রয় করেন। এ বছরের শুরুতে ওয়াহেদ উদ্দিনের বাড়ির কাজ শুরু করার কথা ছিল। একারণে রাসেলের চাচা স্থানীয় যুবলীগ সভাপতি আসাদ বিভিন্নভাবে চাঁদা চেয়ে আসছিলেন। চাঁদা না দেওয়ায় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ ও মুক্তিযোদ্ধাকে মারধর করা হয়।
ঐদিন সকালে মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ উদ্দিন বাড়ি নির্মাণের ইট কিনে ট্রাকে করে নামানোর সময় রাসেল ও তার চাচা আসাদ বাধা দেয়। এসময় তারা ইট না নেওয়ায় ১০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। চাঁদা দিতে অস্বীকার করলে তাকে ও তার স্ত্রীকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে মারধর শুরু করে। এসময় আহত হন মুক্তিযোদ্ধার ছেলে নাহিন ইসলামও।
নাহিন ইসলাম জানান, “রাসেল ও আসাদের এ ঘটনা পূর্ব পরিকল্পিত। মুহূর্তের মধ্যে ফোন করে অন্তত ২০ থেকে ২৫ জন লোক যোগাড় করে যাদের কাছে দেশীয় অস্ত্র ছিল। তারা বাবাকে ছুরিকাঘাত করার সময় বাধা দিতে গেলে আমার হাত কেটে যায়।”
উক্ত ঘটনায় চন্দ্রিমা থানায় রাসেল ও তার চাচা স্থানীয় যুবলীগ নেতা আসাদকে আসামী করে চাঁদাবাজি ও মারধরের অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহেদ উদ্দিন বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।
আজ ১৮ জানুয়ারী দুপুর ৩ টা নাগাদ নগরীর মেহেরচন্ডী থেকে মামলার ২নং আসামী আসাদ-কে চন্দ্রিমা থানার এসআই রাজুর নেতৃত্বে এএসআই মুনির, এএসআই মামুন ও সঙ্গীয় ফোর্স রেজাউল, মুমিন ও শরিফুল গ্রেফতার করে। তবে মামলার ১নং আসামী রাসেল এখনও পলাতক।
চন্দ্রিমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুম মুনীর বলেন, “মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছনার ঘটনা খুবই দুঃখজনক। আমরা বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সাথে নিয়ে কাজ করছি এবং মামলার ১নং আসামীকে দ্রুততম সময়ের মধ্যে গ্রেফতার করার চেষ্টা অব্যহত রেখেছি।”
এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদপ্রকাশক ও সম্পাদক: মাহবুব আলম জুয়েল
(প্রতিনিধি, এশিয়ান টেলিভিশন)
সহ- প্রকাশক: এমদাদুল হক মন্ডল
সহ- সম্পাদক: আশরাফুল ইসলাম রনজু
নির্বাহী সম্পাদক: সাহিন সরকার রনজু
সহ বার্তা সম্পাদক: হাফিজুর রহমান কিয়াস
উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্যবৃন্দ :
(১) অধ্যক্ষ শহিদুল ইসলাম (২) প্রভাষক রাকিবুল সরকার পাপুল (৩) প্রধান শিক্ষক সুলতান আহমেদ (৪) ডাক্তার মিজানুর রহমান (৫) সহকারি শিক্ষক আব্দুল বারী
আইন উপদেষ্টা: এ্যাডভোকেট রায়হান কবির (সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর, রাজশাহী জেলা ও দায়রা জজ আদালত)
-: যোগাযোগ :-
তানোর অফিস: রাফি কম্পিউটার্স, সাব রেজিস্ট্রি অফিসের সামনে, মুন্ডুমালা রোড, তানোর, রাজশাহী।
রাজশাহী অফিস: মা কম্পিউটার, লোকনাথ স্কুল মার্কেট, হেতেমখাঁ, বোয়ালিয়া, রাজশাহী।
ফোন: ০১৭১১-২৭০৪৩৩, ০১৫১৭-০৬৩১১৭
Email: mnewsbd24.2018@gmail.com
আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া সকল ধরনের সংবাদ সারা বিশ্বে প্রচারে আমাদের তথ্য দিন।
আপনার প্রতিষ্ঠানটি সারা বিশ্বে পরিচিত করতে বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করুন।